কয়েকটি কবিতা ।। জেরী চন্দ
বিহান ১. হাজার চিঠি চিৎকার পাঠানো হয়েছে উপত্যকার শিশুদের কথা ভেবে ঈশ্বর মৃদু হেসেছেন ঘুমের ঘোরে- সেদিন থেকে […]
বিহান ১. হাজার চিঠি চিৎকার পাঠানো হয়েছে উপত্যকার শিশুদের কথা ভেবে ঈশ্বর মৃদু হেসেছেন ঘুমের ঘোরে- সেদিন থেকে […]
একদা এক বুড়োবুড়ি নির্জন এক ছরায় গিয়ে ম্যায়াহ্ দিয়ে মাছ ধরছিলো। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাদের ম্যায়াহ্য় একটা মাছ ধরা পরলো। মাছ
মিশ্র বৃক্ষের বনে চোখ ক্লান্ত হয় না— বরং ছলকে ছলকে বিস্ফারিত হয়ে ওঠে। হাঁটতে হাঁটতে শরীর অবসন্ন হয়ে পড়লে এমন
একদেশে ছিলো এক দরিদ্র লোক। তিনি ছিলেন নিঃসন্তান। অনেক চেষ্টা তদবির করে শেষে তার একটা বাচ্চা হয়। বাচ্চাটি মানুষের ছিলো
পাহাড় থেকে দূরের কোন এক গ্রামে এক অলস ব্যক্তি বাস করতো। নাম ছিলো তার আপ্যায়াৎ। সারা বছরে গোসল করতো মাত্র
সপ্তমী দাশ – ০৭ তোমার ভেতরে আহা এত স্নিগ্ধ শান্তি, মুগ্ধতা! এত নরম হৃদয় তোমার! আমি ক্ষত্রিয় হয়েও— তীর
মুহূর্ত রসুইঘরে, হঠাৎ দুধের পেয়ালা অসাবধানে উল্টে গেলে তুমি তুলে আনো- শিমুল কাঁটার ছায়ায় নতমুখে দাড়িয়ে থাকা অন্ধকারে আমার একলা
ফেইট অফ দ্যা ফ্যানাটিক প্রেমিকার মুক্তমনের সাথে ঘষা খেয়ে উঠে গেলো জীবনের ছাল ফার্মেসী ব্যবসায়ে টান লাগা–
‘আমি খুন করেছিলাম’, রবির গলা দিয়ে উষ্ণ তরল নেমে গেলো। স্বর্গে কখনো কড়া রোদ পড়ে না। মিষ্টি রোদ, মৃদু বাতাস।
আসড় অনুভব আহমেদ শব্দকে নিঃশব্দ করে দিয়ে তাকিয়ে থাকি অনন্তের দিকে মিলাই না আর নিজেকে আরও গভীরে নিমজ্জন পৃথিবীর তূর্ণাভ