কবিতা 

সাম্প্রদায়িক হামলার প্রতিবাদে…

আসড় অনুভব আহমেদ শব্দকে নিঃশব্দ করে দিয়ে তাকিয়ে থাকি অনন্তের দিকে  মিলাই না আর নিজেকে আরও গভীরে নিমজ্জন পৃথিবীর তূর্ণাভ গাঢ় স্বরে কাঁদে বাবলা গাছ নম্র ধারণার গাঢ় শরীরে খঞ্জরপ্রবণ নিঃসঙ্গতা মানুষ মূলত প্রতারণাই, ফাঁদ পেতে আটকে থাকে  রাতের ঠোঁটে ঠোঁট চেপে হজম করে নেয় নিজেকে আহা রোদ! নগ্ন মাঠে কিশোরের দেহ উপল ধারা, কেবল সকাল হলো বুনেছে সে বাসনার বীজ ঢেউয়ের ভেতর থেকে জাল কেটে বেরিয়ে  তোমাকে ছোঁবো? তোমার উদ্দেশ্যহীন সারাদিন  মাস্ক এটে বসে থাকে বোধ, নিঃশ্বাস বিদখুটে খুব জিরাফের দেশে আকাশ নীচু হয়ে বলে কথা, পিঁপড়ের দেশে উচ্চতার…

Read More
গদ্য গল্প 

বাদল ধারা’র দু’খানা অণুগল্প

আমতত্ত্ব আজ ভোর থেকে রবীন্দ্রনাথ আমার ভেতরে গুনগুন করে গাইছে, তাঁর হাত ধরে আমার ঘুরতে ভালো লাগে, কিছু কিছু নিঃসঙ্গ প্রহরে রবীন্দ্রনাথ আমার সঙ্গী হয়, আমার সংগীত  হয়,  হঠাৎ করে শেষের কবিতার কথা মনে পড়লো  মলাট ফুঁড়ে হাত নাড়ালো অমিত,  অমিত বললো, “যে পক্ষের দখলে শিকল আছে সে শিকল দিয়েই পাখিকে বাঁধে,  অর্থাৎ জোর দিয়ে। শিকল নেই যার সে বাঁধে আফিম খাইয়ে, অর্থাৎ মায়া দিয়ে।  শিকলওয়ালা বাঁধে বটে কিন্তু ভোলায় না, আফিমওয়ালী বাঁধেও বটে ভোলায়ও।  মেয়েদের কৌটো আফিমে ভরা, প্রকৃতি-শয়তানী তার যোগান দেয়।”  আমি মুচকি হেসে অমিতকে ফজলি আম খেতে…

Read More